Skip to main content

সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) বলছে, ব্যক্তি ও কর্পোরেটদের কর ফাঁকির কারণে বাংলাদেশ প্রতি বছর ৪১ হাজার ৮০০ কোটি টাকা থেকে সর্বোচ্চ ২ লাখ ২৩ হাজার কোটি টাকা পর্যন্ত সম্ভাব্য কর হারাচ্ছে। কর পরিহারের পরিমাণ জনস্বাস্থ্য ব্যয়ের ২০০ শতাংশ। কর ফাঁকির অন্যতম প্রধান কারণ হল সচেতনতার অভাব এবং ট্যাক্স আদায়ে স্বাচ্ছন্দ্যের অভাব। 

শাপলা ট্যাক্স ট্যাক্স ফাইলিং প্রক্রিয়ায় বিপ্লব ঘটিয়েছে ট্যাক্স ফাইলারদের জন্য অনলাইনে ট্যাক্স ফাইল করার মাধ্যমে। করদাতারা তাদের বাড়িতে বসেই পুরো প্রক্রিয়াটি পরিচালনা করতে পারেন এবং নিশ্চিত করতে পারেন যে কর প্রদানের সময় হলে তাদের করগুলি সময়মতো জমা দেওয়া হয়েছে। এর ফলে করদাতারা তাদের কর পরিশোধ করতে পারছেন এবং সরকার কর আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারবে। 

শাপলা ট্যাক্স করদাতাদের তিনটি সহজ ধাপে তাদের কর জমা দিতে সহায়তা করে। প্রথমত, করদাতা তাদের গুগল অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে শাপলা ড্যাশবোর্ডে লগ ইন করেন। এরপর করদাতারা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যেমন ব্যাংক স্টেটমেন্ট, বেতন সনদ, এনআইডি কার্ড ইত্যাদি সরবরাহ করেন। এরপর করদাতারা অনলাইন ব্যাংকিং বা বিকাশের মতো মোবাইল ব্যাংকিং সেবা ব্যবহার করে তাদের পায়মেন্ট করতে পারবেন। এরপর করদাতাদের ৭ দিন অপেক্ষা করতে হবে। শাপলা ড্যাশবোর্ড অ্যাক্সেস করতে এখানে ক্লিক করুন

শাপলা ট্যাক্সের যাচাইকৃত আইনজীবীরা করদাতাদের জমা দেওয়া নথিগুলি বিশ্লেষণ করার সময় দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এরপর প্রয়োজনীয় সব কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করে আইনজীবীরা করদাতাদের জন্য ট্যাক্স দাখিল করেন। ৭ দিন পর করদাতারা শাপলার কাছ থেকে ট্যাক্স অ্যাসেসমেন্ট ফাইলের সাথে একটি স্বীকৃতি স্লিপ পাবেন। মূল্যায়ন ফাইলটিতে ট্যাক্স ফাইলিং প্রক্রিয়া চলাকালীন প্রদর্শিত আয় সম্পর্কে তথ্য রয়েছে এবং নিশ্চিত করে যে কর দাতাদের তাদের কর প্রক্রিয়া সম্পর্কে স্পষ্ট জ্ঞান রয়েছে। শাপলা ট্যাক্স সম্পর্কে আরও জানতে এখানে ক্লিক করুন